বিপিন পালঃ
শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছিল জেলার খয়রাশোল থানার কেন্দ্রগড়িয়া গ্রামের চব্বিশপ্রহর ব্যাপী অখণ্ড তারকব্রহ্ম নাম সংকীর্তন, ও শ্রী শ্রী রাধাগোবিন্দের লীলাকীর্তন গান, ভক্তসেবা সহ নানান অনুষ্ঠান। বিগত করোনাকালে সরকারি করোনাবিধির কথা মাথায় রেখে সমস্তরকম অনুষ্ঠান বন্ধ ছিল। এ বছর করোনাবিধি শিথিল হওয়ায় শাস্ত্রীয় নিয়মানুযায়ী সমস্তরকম অনুষ্ঠান হবে বলে জানা গিয়েছিল। শুক্রবার প্রথমদিন হরিবাসরে ভগবত পাঠ করেন গীতা ভবনের অধ্যক্ষ তথা প্রতিষ্ঠাতা স্বামী সত্যানন্দজী মহারাজ। শুক্রবার থেকে রবিবার পর্য্যন্ত প্রত্যহ রাত্রে শ্রী শ্রী রাধাগোবিন্দের লীলা কীর্তন গান পরিবেশিত হয়। সোমবার সকালে কুঞ্জবিলাস গান পরিবেশিত হয়। বিগত তিনরাত্রি এবং সোমবার সকালে স্বনামধন্যা লীলাকীর্তন গায়ক গায়িকারা লীলাকীর্তন গান পরিবেশন করেন। সোমবার সকালে কুঞ্জবিলাস গান এবং বিকালে ধূলোট ও মোহন্ত বিদায়ের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। রবিবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রগড়িয়া গ্রামের ভক্তরা ছাড়াও পাশাপাশি গ্রামের আবাল বৃদ্ধ বনিতা গৌড়মন্ডলী গান শুনতে হাজারো ভক্ত এসে উপস্থিত হয়েছিলেন।গৌড়মন্ডলী দলগুলি নানান সাজে সেজে তারা কলা প্রদর্শন করেন। উল্লেখ থাকে কীর্তন কমিটির আপ্যায়নে আগত শ্রোতা ভক্তরা সন্তোষ প্রকাশ করেন।