সেখ রিয়াজুদ্দিনঃ
গত ১৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সিউড়ি সদর হাসপাতালে প্রসব বেদনা নিয়ে ভর্তি হয় সাঁইথিয়া এলাকার মাঠপলসা গ্রামের গৃহবধূ কবিতা খাতুন। এরপর সিজার করে তার বাচ্চা প্রসব করানো হয়। নিয়মানুযায়ী হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে মা ও শিশু উভয়ের হাতে ২৩৩ নাম্বারের টোকেন বেঁধে দেওয়া হয়। সোমবার সেই নাম্বার দেওয়া টোকেন মা এর কাছে থেকে হারিয়ে যায়। যারফলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের নির্দেশানুযায়ী উক্ত মা ও শিশুকে ছুটি দিতে নিষেধ করা হয়। অসহায় অবস্থায় তখন কবিতা খাতুনের স্বামী কারিবুল হোসেন সহ বাড়ির লোকজন “জেলা আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের পার্শ্ব আইনি সহায়ক মহম্মদ রফিক এর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। খবর শোনা মাত্র তাদের কে সঙ্গে নিয়ে স্থানীয় সিউড়ি থানায় একটা জেনারেল ডাইরি করা হয় এবং রিসিভ কপিটা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়া হয়। হাসপাতালের নিয়মানুযায়ী কর্তৃপক্ষ ২০০/- টাকা জমা নেয়। জিডি কপির নকল ও টাকা জমা দেওয়ার রিসিভটা প্রসূতি ওয়াডে জমা দেওয়া হয়। তারফলে এদিন বিকেল ৪.৩০ মিঃ নাগাদ মা ও শিশুকে ছেড়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। উল্লেখ্য এই কাজটি জেলা আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের পার্শ্ব আইনি সহায়ক মহম্মদ রফিক দ্বারা সম্পন্ন করা হয় এজন্য প্রসূতি মায়ের পরিবার পরিজনেরা জেলা আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষের পার্শ্ব হয়নি সহায়ককে ধন্যবাদ জানান।