নয়াপ্রজন্ম প্রতিবেদনঃ
বীরভূম জেলার দুবরাজপুর শ্রী শ্রী সারদা বিদ্যাপীঠের পারিতোষিক ও বৃত্তি প্রদান করা হলো আজ ১৮ জুলাই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। বিদ্যাপীঠের প্রাণপুরুষ স্বামী ভূপানন্দ মহারাজের ১২০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এই আয়োজন। বরানগর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমের সহ-সভাপতি স্বামী সত্যপ্রকাশানন্দ মহারাজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান শুরু হয় তিনি ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিদ্যাপীঠের পরিচালন সমিতির সম্পাদক তথা দুবরাজপুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমের শীর্ষসেবক স্বামী সত্যশিবানন্দ মহারাজ, বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক শুভাশিস চট্টরাজ, বিদ্যালয় পরিচালন সমিতির সভাপতি মানিক ব্যানার্জ্জী, দুবরাজপুর সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক রাজা আদক, কাঞ্চন সরকার প্রতিষ্ঠিত (বর্তমানে প্রয়াত) নয়াপ্রজন্ম পত্রিকার সম্পাদিকা অঞ্জলি সরকার, বাতিকার উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক সুকান্ত আওন, বিদ্যাপীঠের শিক্ষক-শিক্ষিকা, অভিভাবক-অভিভাবিকা ও ছাত্ররা। উপস্থিত অতিথিগণ ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, মা সারদা, স্বামী বিবেকানন্দ, ঠাকুর সত্যানন্দদেব, স্বামী ভূপানন্দ মহারাজের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করেন।স্বাগত ভাষণে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শুভাশিস চট্টরাজ বিদ্যালয়ের বার্ষিক খুঁটিনাটি তথ্য পরিবেশন করেন। বিদ্যালয়ের সম্পাদক স্বামী সত্যশিবানন্দ মহারাজ ছাত্রদের নিয়মানুবর্তিতা ও পরিশ্রমী হয়ে নিজের ও বিদ্যালয়ের শ্রী বৃদ্ধির কথা বলেন। স্বামী সত্যপ্রকাশানন্দ, পরিচালন সমিতির সভাপতি মানিক ব্যানার্জ্জী, নয়াপ্রজন্ম পত্রিকার সম্পাদিকা অঞ্জলি সরকারসহ বিশিষ্টজনেরা বক্তব্য রাখেন। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক পুরস্কার তুলে দেন উপস্থিত অতিথিবৃন্দ। এবার মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপক উৎকর্ষ সিং এর হাতে নয়াপ্রজন্ম কতৃর্ক প্রদত্ত স্বামী ভূপানন্দ নামাঙ্কিত স্বর্ণপদক তুলে দেন স্বামী সত্যপ্রকাশানন্দ মহারাজ। এছাড়াও বিভিন্ন ব্যক্তি কর্তৃক প্রদত্ত পারিতোষিক তুলে দেওয়া হয় উপস্থিত অতিথিদের মাধ্যমে। কথায়, কবিতা, সংগীতে অনুষ্ঠানটি প্রাঞ্জল হয়ে ওঠে। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিদ্যাপীঠের সহকারী শিক্ষক রামকৃষ্ণ রায়।