দীপককুমার দাসঃ
চারশো বছরের প্রাচীন লক্ষ্মী মন্দিরে পুজিতা হন ধন সম্পদের দেবী লক্ষ্মী। টেরাকোটার অপুর্ব কাজ সমৃদ্ধ এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন সফু মন্ডল বলে জানান বর্তমান সেবাইত কাশীনাথ মন্ডল। এই মন্দিরের গাত্রে রাম রাবণের যুদ্ধ, জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রা, বিষ্ণুর দশাবতার এর দৃশ্য টেরাকোটার কাজে দৃশ্যমান। এছাড়া নানা ধরনের আলপনা ও সুন্দর নকশায় নজর টানে দর্শকদের। এই লক্ষ্মী মন্দিরে কোজাগরী পূর্ণিমার দিন রাতে লক্ষ্মী পুজো হয়। গ্রামের বহু মানুষ জড়ো হন এখানে। মন্ডল পরিবার এই মন্দির রক্ষণাবেক্ষণ ও নিত্যপুজোর দ্বায়িত্ব পালন করেন। এই পরিবারের কাশীনাথ মন্ডল জানান, এই পুজো চারশো বছরের পুরনো। শোনা যায় আগে এখানে সোনার লক্ষ্মী পুজিতা হতেন। পরে সেটি চুরি যায়। বিগ্রহহীন হয়ে যায় মন্দির।পরে পাথরের লক্ষ্মী প্রতিমা এনে প্রতিষ্ঠা করে পুজো শুরু হয়।