সেখ রিয়াজুদ্দিনঃ
১০ই ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবসকে সামনে রেখে লাভপুর ব্লকের অন্তর্গত মোনাচিতুরা গ্রামে ইমসে নামক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে স্থানীয় অফিস প্রাঙ্গণে সংস্থার বিভিন্ন কাজকর্ম সম্পর্কিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ইনস্টিটিউট ফর মোটিভেটিং সেল্ফ এমপ্লয়মেন্ট (ইমসে) এর প্রতিষ্ঠাতা তথা বিশিষ্ট সমাজসেবী ও মানবাধিকারকর্মী বিপ্লব হালিমের আবক্ষ মূর্তি উন্মোচন করা হয় অফিস চত্বরে। উদ্ধোধন করেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিজ্ঞানী ডঃ দেবাশিষ সরকার। এছাড়াও সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত মোনাচিতুরা ফার্মার প্রোডিউসার কোম্পানি লিমিটেড এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সোমা দেব, ব্লক টেকনোলজি ম্যানেজার, ত্রিপুরা ও লাভপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ছবি পাল। এরপর কৃষকদের ক্ষমতায়ন তথা খাদ্য সুরক্ষার লক্ষ্যে এফ পি সি-র ভূমিকা শীর্ষক আলোচনায় অংশ নেন ইমসের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ডঃ উজ্জয়িনী হালিম, এফপিসি র সদস্য নুরুল হক প্রমুখ।সেইসাথে পশ্চিমবঙ্গ সোসাইটি ফর স্কিল ডেভেলপমেন্ট এর অধীন প্রশিক্ষণার্থীদের হাতে শংসাপত্র প্রদান করা হয় এক মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। শংসাপত্র গুলি তুলে দেন লাভপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ছবি পাল ও বঙ্গীয় সাক্ষরতা প্রসার সমিতির জেলা সভাপতি বিকাশ রায়।তাছাড়া ও লাভপুর সাংস্কৃতি বাহিনী দ্বারা পরিচালিত নারী নক্ষত্র নামক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।সর্বশেষে উজ্জয়িনী হালিম, নির্বাহী পরিচালক, ইনস্টিটিউট ফর মোটিভেটিং সেলফ এমপ্লয়মেন্ট কর্তৃক বিপ্লব হালিম মিউজিয়ামের উদ্বোধন করেন।এদিন এলাকার বহু বিশিষ্ট মানুষের উপস্থিতির পাশাপাশি স্থানীয় কচিকাঁচাদের উৎসাহ উদ্দীপনা ছিল যথেষ্ট চোখে পড়ার মতো।
বিপ্লব মারা গেছে জানতাম না। ঢাকুরিয়ার অফিসে শেষ দেখা হয়েছিল। আমাকে দাদা বলেই ডাকত।
উজ্জয়নীকে তার মায়ের কোলে প্রথম দেখি সম্ভবত শিয়ালদহর কাছে অফিসে বহুদিন আগে। তারপর প্রেসক্লাবের সভায়। সবই আজ ইতিহাস। আমি তো আজ অচল, আশ্রয়ের সন্ধানে।